সাহিত্য

প্রবন্ধ

জীবনের সমাকলন

শৈশব সবে মাত্র শেষ হলো; সে আর ফিরে পাবার কোনোরূপ সম্ভাবনা নেই কিন্তু অকস্মাৎ কিরকম যেন নক্ষত্রের মতো উজ্জ্বল হয়ে;

কবিতা

প্রেমিক

এই জাদুমন্ত্র কোথায় শিখলে,এতটা খুন করা স্হির দৃষ্টিকি করে আনলে আয়ত্তে?কি করে এতো বড় প্রেমিক হলে,তন্দ্রা কুমারীর চোখে এঁকে দিলেনির্ঘুম

কবিতা

আজন্ম অপেক্ষা

আমি একটি নিষ্পাপ হাসির জন্যআজন্ম অপেক্ষারত থাকবো,একটি বিশ্বস্ত হাতের দৃঢ় বন্ধনের জন্যআমি আজন্ম প্রতিক্ষায় পথপানে চেয়ে রবো,আমি একটু মুগ্ধ দৃষ্টির

কবিতা

একদিন

একদিন ভোর হবে পাখিদের গান হবে একদিন সূর্যটা ঝলমলে রোদ দিবে একদিন কলিগুলো ফুল হয়ে ফুটে রবে একদিন কলতানে নদীগুলো

কবিতা

পরিবার

আমার একটা সুন্দর পরিবার ছিল, দায়িত্ববান মায়া মমতায় পূর্ণ বাবা আর সুগৃহিনী মা, সংসারের সবার, প্রতি সজাগ স্নেহের ছায়ায় ঘেরা,

গল্প

জঙ্গলের বিভীষিকা

উদ্বিগ্ন মনে নার্সিং হোমে বসে আছে রাজেশ, স্ত্রী নীলাকে লেবার রুমে নেওয়া হয়েছে, আজ দুদিন ধরে প্রসব বেদনায় কষ্ট পাচ্ছে

কবিতা

তুমি নেই

তারপর আর কখনও চাইনি তোমায়, তবুও তুমি জড়িয়ে থাকো আমার সুখের পাশে আষ্টেপৃষ্ঠে, গরমের দিনে শরীর থেকে বেরিয়ে যাওয়া ঘামের

কবিতা

শেষ গন্তব্য

নিষ্পাপ শিশু, সুগন্ধি ফুল, সবার প্রিয়, প্রচলিত কথা, যারা এই দুটি ভালোবাসে না, তারা মানুষ হত্যা করতে পারে অবলীলায়, তুচ্ছ

Scroll to Top